বান্দরবানের রুমা উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাঙ্গু নদীর তিনটি ঘাট এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালু তোলা হচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেখানে অভিযান চালিয়ে বালু উত্তোলনকারীদের জরিমানাও করা হয়েছে। তবে এরপরও থামছে না বালু উত্তোলন। এতে করে কৃষি উৎপাদন ঝুঁকিতে পড়েছে। বালু উত্তোলনের কারণে ঘোলা হয়ে যাওয়ায় তীরে বসবাসকারী মা
বান্দরবানের থানচিতে সাঙ্গু নদীতে নৌকা ডুবির নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর লং রে খুমি (২১) নামের এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও দুজন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার তিন্দু ইউনিয়নের বড় পাথর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
বর্ষা পেরিয়ে এখন চলছে শরৎ। এ সময় পাহাড়ের রং থাকে সবুজ। ঝরনা-ঝিরিতেও যথেষ্ট পানি আছে। এদিকে বৃষ্টি কমে আসায় জঙ্গল-পাহাড় ভ্রমণে বিপত্তিতে পড়ার সুযোগ কম। কাজেই সবুজ পাহাড়-বনানী, পাহাড়ি নদী, ঝিরি ভ্রমণের জন্য সময়টা আদর্শ। আপনার জন্য বাড়তি পাওয়া শরতের নীল আকাশ। আজ বিশ্ব পর্যটন দিবসে থাকছে চট্টগ্রাম ও সিল
বান্দরবানে থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নের ডায়রিয়াপ্রবণ এলাকাগুলোতে বিশুদ্ধ পানির জন্য এখন পর্যন্ত গভীর নূলকূপ কিংবা কোনো ধরনের অবকাঠামো স্থাপিত হয়নি। এখানকার অধিবাসীদের ভরসা নদী, ঝিরি, ঝরনা ও কুয়ার জল। বিশুদ্ধ পানীয় জলের জন্য এই এলাকার অধিবাসীরা নিজেদের উদ্যোগে সাঙ্গু নদী, আশপাশের শাখা ঝিরি ও ঝরনার
থানচি থেকে শুরু হলো নৌ ভ্রমণ। দুই পাশেই সঙ্গী পাহাড়। ডান পাশেরগুলো বেশি উঁচু। পাহাড়ের নিচের দিকে, মাঝে-সাঝে একটা-দুটো বাঁশ, টিনের ঘর। তর তর করে বয়ে চলেছে সাঙ্গু। মিনিট পনেরো-কুড়ি পর, এমন এক জায়গায় চলে এলাম, মনে হলো পানি ফুটছে। ভয় পাবেন না, এটা আমাজনের জঙ্গলের ফুটন্ত পানির নদীর মতো কিছু নয়, নদীটা চড়া
একসময় বান্দরবানের সাঙ্গু নদীর চরের পুরোটা দখল করে ছিল তামাক। গত এক যুগ যেসব জমিতে তামাকে দাপট দেখা গেছে, সেসব জমিতে আজ নেই তামাকের অস্তিত্ব। বর্তমানে তামাকের জায়গা দখলে নিচ্ছে চীনা বাদাম। কৃষকেরা জানিয়েছেন, থানচি উপজেলায় চীনা বাদামের ফলন ভালো হয়। গত বছরও বাদামের ভালো ফলন হয়েছে। এ জন্য এবার অনেকেই বা
বান্দরবানের খরস্রোতা সাঙ্গু নদীতে ডুবে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল শুক্রবার দুপুরে রোয়াংছড়ি উপজেলার তারাছা ইউনিয়ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
সাঙ্গু নদীর আদি নাম ‘রেগ্রীইং খ্যং’। মারমা ভাষায় এর অর্থ ‘স্বচ্ছ পানির নদী’। ১৮৬০ সালে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের গেজেট প্রকাশকালে ব্রিটিশ শাসকরা বাংলায় শঙ্খ ও ইংরেজিতে এটিকে সাঙ্গু নাম দেন।